বোরিক এসিড

বিষয়বস্তু: ১৭% বোরন

প্রধান উপকারিতা:

• সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে উৎপাদিত কার্বোহাইড্রেট যা খাদ্য বিপাক এবং পরিবহনে সাহায্য করে।

• ফুলের পরাগরেণুগুলির কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে যার ফলে পরাগায়নে সাহায্য করে।

• উদ্ভিদ, ফুল, ফল এবং বীজ উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

• প্রোটিন এবং অ্যামিনো অ্যাসিড সংশ্লেষণ করে।

• নতুন উদ্ভিদ কোষ গঠন ও গঠনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে।

প্রয়োগ: প্রতি বিঘা (৩৩ শতক)

• ধান, গম, আলু, ভুট্টা, সুপারি, বাদাম, তিল, সয়াবিন, টমেটো, পেঁয়াজ, রসুন, আনারস, শসা, ডাল, তিসি, ধনে, মসুর ডাল, গাজর, ফুলকপি, বাঁধাকপি, চা, কফি, আদা, আখ ৮০০-১০০০ গ্রাম

• ডাল (মুগ, ছোলা, কেশরী ইত্যাদি), শাকসবজি, বাঁধাকপি, পালং শাক, মূলা, লেটুস ৫০০-৮০০ গ্রাম

• তুলা, মরিচ, সূর্যমুখী, সরিষা, চীনাবাদাম ১-১.৫ কেজি।

• কলা, পেঁপে, তরমুজ, কালো জামের জন্য ৩০-৪০ গ্রাম

• খেজুর, নারকেল, রাবার ১৫-২০ গ্রাম।

• গোলাপ, গাঁদা ফুলের ক্ষেত্রে ৫-১০ গ্রাম

ক্ষেতে প্রয়োগের সময় অন্যান্য রাসায়নিক সারের সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। এটি দুটি ভিন্ন উপায়ে প্রয়োগ করা যেতে পারে, মাটিতে ছিটিয়ে এবং পাতায় স্প্রে করে। ফসলে বোরনের অভাব থাকলে, এটি জলের সাথে মিশিয়ে বিকেলের দিকে স্প্রে করা উচিত। বাতাসে জলের সংস্পর্শে এলে বোরন সার ভিজে যায়, তাই জমিতে প্রয়োগের কিছুক্ষণ আগে বোরনের প্যাকেটটি খুলে ফেলতে হবে।

Fertigem এর উপকারিতা:

• ফসলের দ্রুত বৃদ্ধি করে

• ফুল ও ফল আসা বাড়ায়

• ফসলের গুণগত মান উন্নত করে

• জৈব উপায়ে পুষ্টি সরবরাহ করে

• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

• জমির মাটি সক্রিয় করে

• জীবাশ্ম সার বা কীটনাশকের প্রভাব কমায়

শিপিং ব্যয় অবস্থানের উপর নির্ভর করে পরিবর্তনশীল