ক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচ সারা বিশ্বেই একটি জনপ্রিয় সবজি। বাংলাদেশেও এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। মিষ্টি মরিচের আকার ও আকৃতি বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। তবে সাধারণত ফল গোলাকার ও ত্বক পুরু হয়। মিষ্টি মরিচ আমাদের দেশীয় প্রচলিত সবজি না হলেও ইদানিং এর চাষ প্রসারিত হচ্ছে। বিশেষ করে বড় বড় শহরের আশেপাশে সীমিত পরিসরে কৃষক ভাইয়েরা এর চাষ করে থাকের, যা অভিজাত হোটেল ও বিভিন্ন বড় বড় মার্কেটে বিক্রি হয়ে থাকে। এ ছাড়া মিষ্টি মরিচের বিদেশে রপ্তানীর সম্ভাবনাও প্রচুর। কারণ সারা বিশ্বে টম্যাটোর পরেই দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ সবজি হচ্ছে মিষ্টি মরিচ।
টমেটো চাষ করা হয় চারা তৈরি করে। এজন্য বীজতলায় বীজ বুনে সেখানে চারা তৈরি করে নিতে হয়। টমেটো চাষে সফলতার জন্য কেনা বীজ বা ঘরে রাখা বীজ প্রথমে শোধন করে নিতে হবে। সম্ভব হলে বীজতলায় বোনার আগে অংকুরোদগম পরীক্ষাও করে নেয়া উচিত। একবার ফেলার পর বীজতলায় সেসব বীজ না গজালে বা কম গজালে কিংবা গজানো চারা রোগগ্রস- হলে ক্ষতি হবে। বীজের মধ্যে অনেকসময় রোগজীবাণু লুকিয়ে থাকে। যেমন আগাম ধ্বসা বা আর্লি ব্লাইট রোগ, মোজেইক ভাইরাস, ছত্রাকজনিত ঢলেপড়া ইত্যাদি রোগের জীবাণু বীজে থাকতে পারে। মাটিতে ফেলার পর পানি পেয়ে সেসব রোগজীবাণু সক্রিয় হয়ে ওঠে। ফলে চারা মারা যায়। আবার অনেকসময় বীজতলার মাটিতেও কিছু রোগজীবাণু থাকতে পারে। যেমন চারা ধ্বসা বা ড্যাম্পিং অফ রোগের জীবাণু। এসব রোগজীবাণুও চারাকে আক্রমণ করতে পারে। সেজন্য বীজতলার মাটিও শোধন করে নিলে ভাল হয়।
সারা বিশ্বে আলুর পরই টমেটো উৎপন্ন হয়। অধিকাংশ দেশেই টমেটো অন্যতম প্রধান সবজি। টমেটো কাঁচা, পাকা এবং রান্না করে খাওয়া হয়। প্রতি মৌসুমে বিপুল পরিমাণ টমেটো সস, কেচাপ, চাটনি, জুস, পেষ্ট, পাউডার ইত্যাদি তৈরিতে ব্যহৃত হয়। টমেটোর কদর মূলত ভিটামিন-সি এর জন্য। তবে এর রঙ, রূপ ও স্বাদও অনেককে আকৃষ্ট করে। সালাদ হিসেইরে অধিকাংশ টমেটো খাওয়া হয়।
আমাদের দেশের প্রায় সব জেলাতেই কমবেশি বেগুনের চাষ করা হয়ে থাকে। আমাদের অনেকেরই বেগুন চাষ পদ্ধতি অজানা। সারা বছরই বেগুন চাষ করা হয়। বেগুনের গাছ প্রায় ৪০ থেকে ১৫০ সেমি লম্বা হয়। আমরা বেগুন সবজি হিসাবে খেয়ে থাকি, বেগুন পুষ্টিকর ও সুস্বাদু সবজি। সঠিক নিয়মে চাষ না করার কারণে অনেক চাষীগণ লোকসান করে থাকেন।
মুগ ডালের বিভিন্ন রোগ ও পোকার আক্রমন এবং তাদের প্রতিকার
এ বছরে মহামারী করোনা ভাইরাসের কারণে বাহিরে বের হওয়া নিষেধ হলেও, ঘরোয়া আয়োজনে মানা নেই, তাই আজকে থাকছে আচার-চিংড়ি ভর্তা রেসিপি।
আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক করোনা পরীক্ষার পর পজিটিভ ধরা পড়লে যা করবেন:
ছোট খাটো সমস্যা থেকে শুরু করে বড় বড় রোগকে সমূলে উৎপাটন করে পারে একমাত্র প্রাকৃতিক কিছু উপাদান ,আর তা মধ্যে একটি হলো আদা। এক টুকরো কাঁচা আদা হাজারো রোগ-ব্যাধির মুক্তিদাতা। আদায় হাজারো রকমের ভেষজ গুণ আছে। এর স্বাদ যেমন ভালো, তেমনই উপকারের দিক থেকে আদা সবাইকে পেছেনে ফেলে দিতে পারে।
সবুজ ফুলের মতো একটি সবজি। দেখতে অনেকটা বাঁধাকপির মতো। এই সবুজ কুঁচকানো পাতাটির উপস্থিতি ছাড়া বার্গার যেন কল্পনাই করা যায় না। শুধু খাবার সাজানোর জন্যই নয় এটি বেশ স্বাস্থ্যকরও বটে। স্বাদু ও স্বাস্থ্যকর এই বিস্ময়কর সবজির নাম 'লেটুস পাতা'!