কাঁচা আম মানেই হরেক স্বাদের আচারের প্রস্তুতি। কিন্তু আচার তৈরির সঙ্গে অনেক বাসাতেই তৈরি করা হয় আম কাসুন্দি। ইতিমধ্যে অল্প পরিমাণে হলেও বাজারে এ বছরের নতুন কাঁচা আম পাওয়া যেতে শুরু করেছে।
প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের সংক্রমণে বিশ্বব্যাপী ঝরে গেছে হাজার হাজার প্রাণ। ইতোমধ্যে নিশ্চই জানেন, মহামারিতে রূপ নেওয়া এই ভাইরাস ফুসফুসের সঙ্গে মিশে তার প্রাণঘাতী তাণ্ডব চালায়। আমরা প্রতিদিন শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে প্রায় ২৫ হাজার বার ফুসফুসের ব্যবহার করি। কাজেই করোনা ভাইরাসের বিষাক্ত ছোবল থেকে সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে ফুসফুসও রাখতে হবে সুস্থ ও স্বাস্থ্যকর। শ্বাস নেওয়া ও ছাড়ার কাজে ফুসফুসের বিকল্প নেই।তাই আজকে জানবো করোনার ছোবল থেকে ফুসফুসের সুরক্ষায় যা খাবেন তারই কিছু নাম।
বেল একটি পুষ্টিকর আর উপকারী ফল। কাচা পাকা দুটোই সমান উপকারী। কাচা বেল ডায়রিয়া ও আমাশায় রোগে ধন্বন্তরী। পাকা বেলের শরবত সুস্বাদু। বেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও পটাসিয়ামের মত মূল্যবান পুষ্টি উপাদান। অনেকে মনে করেন প্রতিদিন একটি করে বেল পাতা ঘি দিয়ে ভেজে চিনি সহ খেলে স্মৃতিশক্তির উন্নতি ঘটে।এছাড়াও বেলে রয়েছে নানান পুষ্টি ও ঔষধি গুন।
করোনাভাইরাস থেকে বাঁচতে হাত ধুতে বলছেন চিকিত্সকরা। কারণ ধুয়ে ফেললেই ভাইরাস নষ্ট হয়ে যায়। এর জন্য খুব শক্তিশলী কোনো জীবাণুনাশক লাগবে না। শুধু সাবান দিয়ে ধুলেই হবে। এ ছাড়া ব্যবহার করা যেতে পারে হ্যান্ড স্যানিটাইজার।হ্যান্ড স্যানিটাইজার সাধারণত আমরা বাজার থেকে কিনে থাকি, তবে আপনি চাইলে ঘরেই তৈরি করতে পারেন।
বর্তমানে চলছে সারাদেশে লকডাউন। এমন অবস্থায় শুকনা খাবার বেশিদিন সংরক্ষন করে রাখা গেলেও কাঁচা বাজার সংরক্ষণের উপায় না জানার কারণে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তাইতো আজকের লেখায় আমরা আপনাদের জানাবো এই সময়ে বেশিদিন কাঁচা বাজার সংরক্ষণের উপায়।
সকালের নাশতায় পরোটার সাথে কিংবা বিকালের নাশতায় মুড়ির সাথে ভরপেট ও মুখরোচক খাবারের জন্য ছোলা ভুনা খুবই মজাদার রেসিপি।
বর্তমানে বিশ্বে প্রায় ৮০ ধরণের শাপলা আছে। তবে আমাদের দেশে সাদারণত সাদা শাপলা চাষ করা হয়। এছাড়াও আপনি বাড়িতে নীল শাপলা, বেগুনী শাপলা, লাল শাপলা, ইত্যাদি চাষ করতে পারেন।ভাবছেন বাড়ির আঙ্গিনায় কিভাবে শাপলা চাষ করবেন? চিন্তা নেই সেই পদ্ধতি আজকের লেখায় আমরা আপনাদের জানাবো।
রমজানে ইফতারের খাবারের ধরণে যোগ হয়েছে নতুন মাত্রা। সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারির আয়োজনে থাকছে নানা পদের খাবার। যা মুখরোচক হলেও খাবারের পরিমাণ ও স্বাস্থ্যগুণ নিয়ে পুষ্টিবিজ্ঞানীরা উদ্বিগ্ন। তবে ইফতারে ভাজাপোড়া কিছু না কিছু থাকেই
ইফতারে সবসময় ভাজাপোড়া যেমন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, ঠিক তেমনি প্রতিদিন ভাজাপোড়া মুখের স্বাদও নষ্ট করে। তাইতো আজকের রেসিপিতে থাকছে পুষ্টিকর এবং মজাদার স্পেশাল হালিম রেসিপি।
বেলে দো-আঁশ ও পলি দো-আঁশ মাটি মুগ চাষের জন্য উত্তম। জমিটি হতে হবে মাঝারি উঁচু। মুগের জন্য জলাবদ্ধতা অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই নিষ্কাশনের ভালো ব্যবস্থা রয়েছে এমন জমি নির্বাচন করতে হবে
বাংলাদেশের প্রতিটি পরিবারের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ভাতের পরই ডালের স্থান। ডাল প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্য। এতে প্রোটিনের পরিমাণ শতকরা ২০ থেকে ২৫ ভাগ। প্রোটিন ছাড়া অত্যধিক লাইসিন, পর্যাপ্ত পরিমাণে শর্করা, চর্বি ও খনিজ রয়েছে। ডাল হিসেবে আমরা মূলত ছোলা, মটর, অড়হর, মাষকলাই, মসুরের বীজকে বুঝে থাকি। এ দেশে প্রায় সব রকমের ডালই চাষ করা হয়। এসবের মধ্যে মুগডাল অন্যতম। এটি খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনি চাষ করেও ভালো দাম পাওয়া সম্ভব। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মুগডালের আবাদ হয়ে থাকে। এর মধ্যে পটুয়াখালী, বরগুনা, বরিশাল জেলায় আবাদ বেশি হয়।